গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ভাদ্রা ইউনিয়ন পরিষদ উপজেলাঃ নাগরপুর, জেলাঃ টাঙ্গাইল।
সূত্রঃ তারিখঃ ১৮/০৩/২০১৪ প্রাপকঃ
| |
১ম পক্ষঃ মো: হুমায়ুন কবির উপ - পরিচালক , সেণহ নীড় সংস্থা জশিহাটি বাজার বাসাইল, টাঙ্গাইল । | ২য় পÿ : দেওয়ান আ: মালেক তালুকদার পিতা মৃত মোকছেদ আলী তালুকদার সাং- একঢালা পো: আইসড়া । বাসাইল, টাঙ্গাইল |
বিষয়ঃ ভাদ্রা ইউপি’র মোঃ নংঃ মোঃ নংঃ ৪ /২০১৪এর প্রতিবেদন দাখিল প্রসঙ্গে ।
১মপÿ ৩৫,০০০/ (পয়ত্রিশ হাজার টাকা) পাওনা দাবীতে ২য়পÿÿর বিরম্নদ্ধে অভিযোগ করেছে । উক্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে , জবাব দাখিলের জন্য ২য় পÿকে গত ১৬/০২/২০১৪ ইং তারিখ রবিবার সকাল ১০ ঘটিকার সময় প্রয়োজনীয় স্বাক্ষ্য প্রমাণ সহ অত্রাফিসে হাজির থাকার জন্য নোটিশ দেয়া হয়েছিলো । কিন্তু ধার্য্য তারিখে ১ম পÿ যথারিতী হাজির থাকলেও ২য় পÿ গড়হাজির থাকে । এরপর ০২/০৩/২০১৪ ইং তারিখ রবিবার সকাল ১০ ঘটিকার সময় প্রয়োজনীয় স্বাক্ষ্য প্রমাণ সহ অত্রাফিসে হাজির থাকার জন্য ২য় পÿকে চুড়ামত্ম নোটিশ প্রেরণ করা হয় । কিন্তু ধার্য্য তারিখে ২য় পÿ লোক মারফত সময়ের আবেদন করে । যা সমীচীন নয় । পরে ০৯/০৩/২০১৪ ইং তারিখ রবিবার সকাল ১০ ঘটিকার সময় প্রয়োজনীয় স্বাক্ষ্য প্রমাণ সহ অত্রাফিসে হাজির থাকার জন্য ২য় পÿকে চুড়ামত্ম নোটিশ প্রেরণ করা হয় । কিন্তু ধার্য্য তারিখে ২য় পÿ সশরীরের হাজির না হয়ে পুনরায় লোক মারফত সময়ের আবেদন করে। এমতাবস্থায় সর্বশেষ ১৬/০৩/২০১৪ ইং তারিখ রবিবার সকাল ১০ ঘটিকার সময় প্রয়োজনীয় স্বাক্ষ্য প্রমাণ সহ সশরীরে অত্রাফিসে হাজির থাকার জন্য ২য় পÿকে চুড়ামত্ম ও শেষ নোটিশ প্রেরণ করা হয় । কিন্তু ধার্য্য তারিখে ১ম পÿ হাজির থাকলেও ২য় পÿ বিনা ব্যাখ্যায় গড় হাজির থাকে ।
২য় পÿ সম্পুর্ন পরিকল্পিত ভাবে ১ম পÿÿর ৩৫,০০০/ (পয়ত্রিশ হাজার টাকা) আত্মসাত করিয়াছে। অধিকন্তু ২য় পÿকে বারবার নোটিশ করা সত্বেও হাজির না হওয়ায় প্রকারমত্মরে সে আদালত অবমাননা করেছে এবং স্থানীয় ভাবে বিরোধ নিষ্পত্তিতে অনীহা প্রকাশ করেছে । ২য় পÿ একজন অসৎ ও লোভী প্রকৃতির লোক । যেহেতু ২য় পÿÿর অধিক শাসিত্ম হওয়া প্রয়োজন সেহেতু ১ম পÿকে উর্ধ্বতন কর্তৃপÿÿর স্মরনাপন্ন হওয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো ।
মোঃ সামছুল আলম (বিজু)
চেয়ারম্যান
১ নং ফুলকী ইউনিয়ন পরিষদ
বাসাইল , টাঙ্গাইল ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ১ নং ফুলকী ইউনিয়ন পরিষদ উপজেলাঃ বাসাইল, জেলাঃ টাঙ্গাইল।
সূত্রঃ তারিখঃ ১২/০৫/২০১৪
প্রাপকঃ
| |
ক। ১ম পক্ষঃ আজগর আলী গং পিতা মৃত ইয়াদ আলী সাং মুড়াকৈ পোঃ দেউলী বাসাইল , টাঙ্গাইল । | খ। ২য় পক্ষঃ ১। আ: হামিদ পিতা সাহেদ আলী ২। আ: ছালাম পিতা ছবদের আলী ৩। লোকমান পিতা মাইন উদ্দিন ৪। আ: বাছেদ পিতা ছবদের আলী সাং মুড়াকৈ পোঃ দেউলী বাসাইল , টাঙ্গাইল । |
বিষয়ঃ ফুলকী ইউপি’র মোঃ নংঃ মোঃ নংঃ ৭ /২০১৪এর প্রতিবেদন দাখিল প্রসঙ্গে ।
১ম পÿÿর আবেদন: বিণীত নিবেদন এই যে , নিম্ন তপশিল বর্ণিত ১৬ শতাংশ ভূমি মরহুম (১) ইয়াদ আলী (২) আমজাদ আলী সাব কবলা দলিল মূলে মালিক ও স্বত্ব দখলকার ছিলেন । তাদের মৃত্যুর পর তদীয় ওয়ারিশগণ ঐ সম্পত্তির মালিক হইয়া সেখান থেকে ১২ শতাংশ ২য় পÿÿর নিকট ভুমি বিক্রি করেন । বিক্রিত ১২ শতাংশ ভুমির দখল পজিশন বুঝিয়া নিয়া ২য় পÿ প্রায় ১৫ বছর যাবত ভোগদখল করছেন । বাকী ৪ শতাংশ ভুমি আমাদের অবশিষ্ট আছে । ঐ ৪ শতাংশ ভুমি পরিমাপ করা না থাকায় সীমানা চিহ্নিত করা প্রয়োজন হইলে ২য় পÿ স্বয়ং উপস্থিত থাকিয়া পরিমাপ করিয়া দিয়া খোটা খাইটা পুতিয়া দিয়া সীমানা চিহ্নিত করিয়া দেন পরে ঐ জায়গায় আমরা ১ম পÿ মাটি ভরাট করি । কিন্তু মাটি ভরাট কালে ২য় পÿ বাধা দেয় । কিন্তু কোন কারনে বাধা দেয় তাহা আমরা বুঝতে পারিনা । তাদের জায়গা ১২ শতাংশ সঠিক বুঝ থাকা স্বত্বেও এবং আমাদেরকে আমাদের জায়গা পরিমাপ করিয়া বুঝাইয়া দিয়া এÿনে কেন ঝামেলা করছেন তাহা আমরা বুঝতে পারছি না । আমরা অতিশয় নীরিহ ও শামত্ম প্রকৃতির লোক বটে । অশামিত্ম ও ঝামেলা দেখিয়া আমরা ভয় পাই ।
এমতাবস্থায় , মহোদয় সমীপে বিণীত আরজ , মহোদয় ২য় পÿকে তলব করিয়া আমাদের ন্যায়সংগত পাওনা সম্পত্তি ভোগদখলে তারা কেন ঝামেলা ও অশামিত্ম সৃষ্টি করে তাহার প্রতিকার করিয়া দিয়া ন্যায় ও সুবিচার করিতে সদয় আজ্ঞা হয় ।
তপশিলঃ
মৌজা : মুড়াকৈ ।
খং নং | দাগ নং | শ্রেণী | জমির পরিমাণ |
১৫ | ১২৮ | নামা | ১৫ ডিং এর কাতে ১২ ডিং |
১৩২ | নামা | ৬ ডিং এর কাতে ৪ ডিং |
১৬ ডিং ভুমি
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
১ নং ফুলকী ইউনিয়ন পরিষদ
উপজেলাঃ বাসাইল, জেলাঃ টাঙ্গাইল।
| |||||
সূত্রঃ তারিখঃ ১২/০৫/২০১৪
পাতা নং - ২
১ম পÿÿর উক্তরম্নপ আবেদনের প্রেÿÿতে , ২য় পÿকে জবাব দাখিলের জন্য নোটিশ করা হয় । নোটিশ পাইয়া উভয় পÿ হাজির হইলে উভয় পÿÿর বক্তব্য শোনার পর নিজ নিজ দাবীর সমর্থনে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিলের জন্য বলা হয় । পরবর্তী ধার্য্য তারিখে পÿগণের দাখিলকৃত কাগজপত্র পর্যালোচনা ও পরীÿা নিরীÿা করা হয় । তাতে দেখা যায় , মূল জোত তোমেজ আলী মিঞা পিতা উছমান আলী মিঞা সাং মুড়াকৈ ২১ শতাংশ ভুমির মালিক থাকাবস্থায় ১১/০১/১৯৬০ তারিখে দলিলমূলে ১ম পÿÿর পূর্ববর্তী (১) ইয়াদ আলী (২) আমজাদ আলী পিতা তোমেজ আলী মিঞা সাং মুড়াকৈ বরাবর হসত্মামত্মর করেন এবং ২৬/০১/১৯৬০ তারিখে নালিশি তপশিল বর্ণিত ভুমি হতে ২য় পÿÿর পূর্ববর্তী (১) ছবদের আলী মিঞা পিতা আব্দুল জববার সরকার (২) সাহেদ আলী মিয়া পিতা মহর আলী সিকদার (৩) মাইন উদ্দিন মিঞা পিতা ওয়াজেদ আলী মিঞা সর্ব সাং মুড়াকৈ বরাবর হসত্মামত্মর করেন । এইভাবে ১ম পÿ ১৬ শতাংশ ভুমির মালিক হইয়া পরবর্তীতে ২য় পÿÿর নিকট ১২ শতাংশ বিক্রি করে অবশিষ্ট ৪ শতাংশ ভুমির মালিক থাকে । অন্যদিকে ২য় পÿ তোমেজ আলী মিঞার নিকট থেকে ১৮ শতাংশ ভুমি দলিল করলেও যেহেতু তোমেজ আলী মিঞা পূর্বেই ১৬ শতাংশ হসত্মামত্মর করেন কাজেই তোমেজ আলী মিঞার অবশিষ্ট ভুমি অর্থাৎ ৫ শতাংশ ভyুমর মালিক থাকেন । পরবর্তীতে ১ম পÿÿর নিকট থেকে ক্রয় করা ১২ শতাংশ একুনে ১২+ ৫= ১৭ শতাংশ ভুমির মালিক হন । সরেজমিনে তদমত্ম করিয়া দেখা যায় মাটি ফেলিয়া এবং ল্যাট্টিন স্থাপন করিয়া ১ম পÿ উক্ত ৪ শতাংশ ভোগদখল করছেন অন্যদিকে ২য় পÿও ১৭ শতাংশ ভুমি ভোগদখল করছেন । বর্তমানে ১ম পÿÿর ঐ ৪ শতাংশ জায়গা রাসত্মার ধারে হওয়ায় ২য় পÿ লোভের বশবর্তী হইয়া ঐ ভুমি দাবী করছেন বলে এলাকাবাসীও মনে করে ।
সর্বোপরি এলাকার স্থায়ী শামিত্ম প্রতিষ্ঠার লÿÿ্য এবং পারস্পরিক সুসম্পর্ক বজায় রাখার জন্য ÿুদ্র স্বার্থ ত্যাগ করিয়া পারস্পরিক শামিত্মপূর্ন সহাবস্থানের লÿÿ্য ১ম পÿÿর ন্যায়সংগত পাওনা নালিশি ৪ শতাংশ ভুমি নির্বিবাদে ভোগদখল করায় ১ম পÿকে কোন রম্নপ বাধা বিঘ্ন সৃষ্টি না করতে ২য় পÿকে নির্দেশ দেওয়া হলো ।
মোঃ সামছুল আলম (বিজু)
চেয়ারম্যান
১ নং ফুলকী ইউনিয়ন পরিষদ
বাসাইল , টাঙ্গাইল ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ১ নং ফুলকী ইউনিয়ন পরিষদ উপজেলাঃ বাসাইল, জেলাঃ টাঙ্গাইল।
সূত্রঃ তারিখঃ ২৯/০৫/২০১৪ প্রাপকঃ | |
ক। বাদী পক্ষঃ মোহাম্মদ খান পিতা মো: আলী আমজাদ খান সাং- ও পো: ঝনঝনিয়া বাসাইল, টাঙ্গাইল । | খ। বিবাদী পক্ষঃ নাছির পিতা হানিফ খান সাং- ও পো: ঝনঝনিয়া বাসাইল, টাঙ্গাইল । |
বিষয়ঃ ফুলকী ইউপি’র মোঃ নংঃ ১৩/২০১৪ এর প্রতিবেদন দাখিল প্রসঙ্গে ।
বাদীপÿ ১৩৪,০০০/ (এক লÿ চৌত্রিশ হাজার টাকা ) পাওনা দাবীতে ২য়পÿÿর বিরম্নদ্ধে অভিযোগ করে । উক্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে , জবাব দাখিলের জন্য বিবাদীকে হাজির হওয়ার জন্য নোটিশ দেয়া হয় । ধার্য্য তারিখে উভয় পÿ যথারীতি হাজির হয় । এরপর উভয়পÿÿর বক্তব্য এবং স্বাÿ্য প্রমাণ গ্রহণ সাপেÿÿ দেখা যায় বিষয়টি স্থানীয়ভাবে আপোষমীমাংসার নিমিত্তে স্থানীয় মাতাববরগণ বাদীর অনুকুলে ১০৫,০০০/ (এক লÿ পাচ হাজার ) টাকা পরিশোধ করার জন্য বিবাদীকে নির্দেশ দিয়ে সিদ্ধামত্ম প্রদান করেন । ঐ সিদ্ধামত্ম মোতাবেক বিবাদী টাকা পরিশোধের জন্য সময় নিয়া শুধু কালÿÿপন করে কিন্তু ঐ টাকা পরিশোধ করে না । উপরন্তু বিবাদী আরও জানায় যে, বাদীর ভাইয়ের নিকট সে ৪৭,০০০/ সাতচলিস্নশ হাজার টাকা পাওনা আছে ঐ পাওনা বাদে সে অবশিষ্ট ৫৮,০০০/ (আটান্ন হাজার টাকা ) দিতে রাজী আছে । বিবাদীর কথামতো বাদীর ভাইয়ের নিকট বিবাদীর টাকা পাওনা দাবীর বিষয়টি বাদীর ভাই দেশে আসলে তা প্রমাণ সাপেÿÿ পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে সিদ্ধামত্ম হয় এবং অবশিষ্ট ৫৮,০০০/ (আটান্ন হাজার টাকা ) বিবাদী ১ মাস পরে অর্থাৎ ০৮/০৫/২০১৪ তারিখে পরিশোধ করবে বলে অঙ্গীকার করে । কিন্তু নির্ধারিত ০৮/০৫/২০১৪ তারিখে বিবাদী হাজির না হয়ে তার ভাই আতোয়ারকে দিয়ে সময়ের আবেদন করে । সবশেষে পুনরায় বিবাদীকে নোটিশ করা আনা হলে সে ২৭/০৫/২০১৪ তারিখে সাকুল্য টাকা পরিশোধ করবে বলে পুনরায় অঙ্গীকার করে । কিন্তু নির্ধারিত ২৭/০৫/২০১৪ তারিখে বিবাদী হাজিরই হয় না ।
বিবাদী একজন মিথ্যাবাদী , বিশ্বাসঘাতক , প্রতারক ও বিশ্ব বাটবার । সে বাদীর সাথেই শুধু প্রতারনা করে নাই গ্রামীকান মাতাববরদের সাথে প্রতারনা করেছে এমনকি সবশেষে ইউনিয়ন পরিষদে হাজির হয়ে টাকা পরিশোধের অঙ্গীকার করে সে বারবার অঙ্গীকার ভঙ্গ করেছে । বিবাদীপÿ সম্পুর্ন পরিকল্পিত ভাবে বাদী পÿÿর টাকা আত্মসাত করিয়াছে। যেহেতু মামলাটি গ্রাম্য আদালতের আওতাবহির্ভূত এবং যেহেতু বিবাদীর দৃষ্টামত্মমূলক শাসিত্ম হওয়া প্রয়োজন সেহেতু বাদীকে উর্ধ্বতন কর্তৃপÿÿর স্মরনাপন্ন হওয়ার জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো । সেÿÿত্রে বিবাদী যেহেতু স্থানীয় আপোষমীমাংসা অগ্রাহ্য করেছে সেহেতু বিবাদীর নিকট থেকে বাদীর প্রকৃত পাওনা বাবদ ১৩৪,০০০/ (এক লÿ চৌত্রিশ হাজার টাকা ) আদায়যোগ্য ।
মোঃ সামছুল আলম (বিজু)
চেয়ারম্যান
১ নং ফুলকী ইউনিয়ন পরিষদ
বাসাইল , টাঙ্গাইল ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি ও বেসিস।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস